Skip to content
Home » ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার নিয়ম ও দিকনির্দেশনা

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার নিয়ম ও দিকনির্দেশনা

ড্রাইভিং লাইসেন্স

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার নিয়ম ও দিকনির্দেশনা, ড্রাইভার দের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো একটি অফিসিয়াল লাইসেন্স ।যা গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়। আপনার যদি অফিসিয়াল কোন গাড়ি চালানোর লাইসেন্স না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি বাংলাদেশের রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারবে না। ড্রাইভিং লাইসেন্সের মাধ্যমে একজন চালকের সকল ধরনের তথ্য সরবরাহ করে। যেমন নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ, উচ্চতা, ওজন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে একজন ড্রাইভারকে কোন অবস্থা ড্রাইভিং টেস্টে পাস করতে হবে। তারপর থিওরি টেস্ট, প্রাকটিক্যাল টেস্ট এবং অন্যান্য পরীক্ষা সমূহ।এরপর যদি সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় তাহলে সে সরকার কর্তৃক টপকটুকপুএরপর যদি সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় তাহলে সে সরকার কর্তৃক একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স পেয়ে যাবে।ড্রাইভিং লাইসেন্স বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন কার লাইসেন্স, বাইক লাইসেন্স, হ্যাপি ওয়েট কার লাইসেন্স।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রকারভেদ

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। তা হলঃ

১। থিওরি টেস্ট কি?

উত্তরঃ থিওরি টেস্ট: এটি ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে নিয়মিতভাবে প্রদত্ত পরীক্ষার মধ্যে একটি। এটি আমানত ও প্রতিনিধিত্ব উত্তর সম্পর্কে পরীক্ষা করে। এছাড়াও ট্রাফিক নিয়ম, সিগন্যাল, স্পীড লিমিট এবং অপেক্ষাকৃত দিক পরিচিতি পরীক্ষা করা হয়। থিওরি টেস্ট একটি লিখিত পরীক্ষা হয় যা প্রশ্ন-উত্তর ভিত্তিতে হয়।

২। ড্রাইভিং টেস্ট কি?

উত্তরঃ ড্রাইভিং টেস্ট: ড্রাইভিং টেস্ট একটি প্রাকটিকাল পরীক্ষা যা প্রারম্ভিক পরীক্ষা সম্পন্ন থাকলেই হয়। এটি সুরক্ষা, বিনিয়োগ, সিগন্যাল সম্পর্কে পরীক্ষা করে। পরীক্ষার্থীকে একটি গাড়ি চালাতে হবে এবং দিক পরিবর্তন, পার্কিং এবং গাড়ি বিভিন্ন অবস্থায় পরিচয় করে দিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষার ধরন

>>হেড লাইট না জ্বললে সবার আগে কী চেক করতে হয় ?

উত্তরঃ নির্ধারিত ফিউজ

>>ইঞ্জিন ওয়েলের মেয়াদ শেষ হলে আর কী কী পরিবর্তন অবশ্যই দরকার?

উত্তরঃ ইঞ্জিন ওয়েল ফিল্টার

>>ইঞ্জিনের মবিল কত কিলোমিটার চালানাের পর বদলানো উচিত ?

উত্তরঃ প্রস্তুতকারক প্রদত্ত ম্যানুয়াল/কিলােমিটার চলার পর/হ্যান্ডবুক মােতাবেক নির্দিষ্ট মাইল

 >>চলন্তরত অবস্থায় ইঞ্জিন ওভারহিট হলে কী করনীয় ?

উত্তরঃ গাড়ি পার্ক করে ইঞ্জিন অফ করে ঠান্ডা করতে হবে

 >>গাড়িতে ব্যবহৃত ব্যাটারির ইলেট্রোলাইডের লেভেল কমে গেলে নিচের কোনটা ব্যবহার করতে হবে ?

উত্তরঃ ডিস্টিল্ড ওয়াটার

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় ফেল করলে কিছু করণীয় নিম্নরূপ হতে পারেঃ

পরীক্ষায় ফেল হওয়ার কারণটি জানতে চেষ্টা করুন। পরীক্ষার পদক্ষেপগুলি ব্যবহার করে আপনার পরীক্ষার ফলাফল বৃহৎ করার চেষ্টা করুন।আপনি পরীক্ষায় ফেলে থাকলে, আপনি পুনরায় পরীক্ষা দিতে চাইতে পারেন। এইটি আপনার কাছে আরেকটি সুযোগ হতে পারে।পরীক্ষায় ফেলার কারণ বিবেচনায় নেওয়া হলে আপনাকে পুনর্বিন্যাস করতে হবে। পুনর্বিন্যাসের জন্য কিছু অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া লাগতে পারে যা আপনার পরীক্ষার পুনরায় পাশের সুযোগ বৃদ্ধি করবে।পরীক্ষায় ফেলার পরে আপনি আপনার প্রশ্নগুলি উত্তরে

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় ফি

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার ফি বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।  তবে মোটামুটি ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার ফি অন্যতম দুইটি উদাহরণ দিয়ে দেখাতে পারি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার ফি রাজ্যের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তণ করে থাকে। প্রতিটি রাজ্যে একটি ফিক্সড বা মিনিমাম ফি থাকে, যা সাধারণত ৩০ থেকে ৭৫ ডলারের মধ্যে হয়। এছাড়াও সাধারণত পরীক্ষা পাস করলে একটি অতিরিক্ত ফি প্রয়োজন হয় না।

বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার ফি পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে। সাধারণত লাইসেন্স ফি আইডি কার্ডের পরবর্তী পাতায় প্রকাশিত হয়। জনপ্রিয়তম একটি বিকল্প হল প্রাথমিক ও দ্বিতীয় ক্যাটাগরির জন্য একই ফি প্রয়োজন।

শেষ কথা:

আপনারা যারা ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করতে চাচ্ছেন তারা কখনো দালালের প্ররোচনা পরবেন না। আপনারা সরাসরি ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য বাংলাদেশের যে সকল নির্ধারিত অফিস  রয়েছে সেখানে যোগাযোগ করুন। দালাল থেকে দূরে থাকুন সরকার কর্তৃক ফিরে দ্বারা ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করুন।

Post tag:
ড্রাইভিং লাইসেন্স মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন pdf.ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক .ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার.নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক.

Read more:

ভোট নিয়ে স্ট্যাটাস-উক্তি

মায়ের ভালোবাসার স্ট্যাটাস

স্মার্ট আইডি কার্ড ডাউনলোড 2023

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *