বাংলাদেশে রানার সিএনজি মূল্য, বাংলাদেশের মানুষের একটি বড় আয়ের উৎস হচ্ছে সিএনজি ।বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে সিএনজি বা গ্যাস চালিত অটো রিক্সা বহুল জনপ্রিয়। এর কারণ হচ্ছে সিএনজি নিয়ে আপনি চাইলে যে কোন জায়গায় খুব স্বাচ্ছন্দ্যভাবে নিয়ে যেতে পারেন। এর ফলে বাংলাদেশে দিন দিন এর জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে। কিন্তু এবার আন্টি আগে আমাদের নিয়ে আসতে হতো পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়া থেকে। যার ফলে অনেকটাই বেশি দাম দিয়ে আমাদের কিনতে হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে রানার অটো মোবাইল তারা বাংলাদেশের বাজারে সিএনজি নিয়ে এসেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই সিমের দাম কত হবে। যদি আপনারা রানার অটোমোবাইলের সিএনজির মূল্য জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ করবেন।
রানার সিএনজি মূল্য
বাংলাদেশের বাজারে অনেকদিন ধরে আমরা শুনতেছি রানার অটোমোবাইল তাদের নিজস্ব প্রযুক্তিতে সিএনজি তৈরি করব। অবশেষে সব কল জল্পনা কল্পনা শেষে তারা তাদের এই সিএনজি লঞ্চ করেছে। তবে বাজারের প্রচুর চায়নার কারণে বাণিজ্যিকভাবে মার্কেটে আসতে আরো বেশ কিছুদিন সময় লাগবে। তবে এর মধ্যে তারা অফিশিয়ালি এই সিম যে মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান শনিবার ময়মনসিংহের ভালুকায় প্রায় ৩ বিলিয়ন টাকা ব্যয়ে ১০ একর জমির ওপর নির্মিত রানার বাজাজ থ্রি-হুইলার উৎপাদন কেন্দ্র উদ্বোধন করেন।তারা বলেছে প্রতি বছর বা প্রায় ৩০ হাজার সিএনজি উৎপাদন করবে তারা। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে ইন্ডিয়ার তুলনায় বাংলাদেশের সিএনজি অনেকটাই দাম কম হবে।
রানার অটোমোবাইল সিএনজির ৭০% তারা উৎপাদন করবে। এ থেকে একটি অনুমান করা যাচ্ছে ইন্ডিয়ার তুলনায় বাংলাদেশের উৎপাদনকৃত সিএনজির মূল্য প্রায় এক লাখ টাকা বা তার বেশি কম হবে।