Skip to content
Home » রিয়াজ আলি পিক-রিয়াজ আলীর পরিচয়

রিয়াজ আলি পিক-রিয়াজ আলীর পরিচয়

  • by
রিয়াজ আলি

রিয়াজ আলি পিক

রিয়াজ আলি পিক কোন জিনিস তুমি যদি মন থেকে চাও তাহলে সেটা তুমি একদিন অবশ্যই পাবে। তার বাস্তব উদাহরণ  রিয়াজ আলিরিয়াজ আলি মন থেকে চেয়েছিল সে যেভাবেই হোক না কেন একদিন সে ফেমাস ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হবে। আর রিয়াজ আলি এ সপ্ন মাত্র তিন বছরে পূরণ করেছেন তিনি। আজ রিয়াজ যে পজিসনে দাঁড়িয়েছে তার জন্য তাকে অনেক পরিশ্সরম করতে হয়েছে । আপনি জানেন কি আজকে এখন বর্তমানে রিয়াজ দেখতে যতটা সুন্দর আর কিউট লাগে কতটা সুন্দর  আগে কিন্তু ছিলো না ।

এতটাই মোটা ছিল যে তাকে স্কুলে সবাই মটু হাতি এসব বলেই ডাকতোঅ কিন্তু আজ সে সব ইস্কুলের স্টুডেন্ট দের সাথে ফটো তোলার জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকেন। তাহলে এবার বুঝতে পারছেন যে আজ কতটা পরিশ্রম করতে হয়েছে। এদিকে আজ অনেকেই বলছে টিক টক এ ফেমাস হয়েছে তিনি। কিন্তু আমি বলব এটা পুরোপুরি ভুল ধারণা। তিনি খুব কম বয়সে অনেক স্ট্রাগল করেছেন আর রিয়াজ আলি পিক সম্পর্কে বিস্তারিতো তুলে দরবো।

আশা করিে আরটিকেলটা শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পরবেন। আর যদি আপনি রিয়াজকে পছন্দ করেন তাহলে পেজ টিতে একটা লাইক করে দিবেন। আর যদি আমাদের সাইটে নতুন হন তাহলে অবশ্যই ফলো করবেন।  অনেকেই জানতো না তখন সে কোন শহরে থাকতো । যখন থেকে তিনি ফেমাস হতে শুরু করে তখন থেকেই শহরের নাম আমাদের কাছে মাঝে মাঝে ফুটে আছে।

যদি আজ এতটা ফেমাস না হতো তাহলে হয়তো অনেকেই জানতো না এই শহরের নাম ।শহরটি হলো ফুটার পশ্চিমবঙ্গের ভোটানের সন্নিকট একটা শহর জানলাম জয়গাঁ শহর অফিশিয়ালি পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত ঠিকই কিন্তু এইখানে যারা বসবাস করে তাদের মধ্যে 13 পারসেন্ট নেপালি ,ভুটানের ২০ পার্সেন্ট ,বাঙালি আর কিছু আছে আসাম।এই সবাই মিলেমিশে একসাথে থাকতো না কিন্তু এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সত্যিই অসাধারণ তিনদিকে পাহাড়ে ঘেরা এ শহর সত্যিই খুবই সুন্দর ।

আরো পড়ুন:

বিষয়বস্তু

রিয়াজ আলীর বাড়ি কোথায়

14 সেপ্টেম্বর 2003 সালে জন্মগ্রহণ করেন রিয়াজ আলী ।রিয়াজ কিন্তু কোন ধনী পরিবার থেকে বিলং করে নাই। সে একটা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে বিলং করে। রিয়াজ আলি বাবা নাম লিটন আলি। মায়ের নাম শাবনাম আফরিন আর বোনের নাম রিজা আফরিন। যাকে আপনারা টিকটক ইনস্টেগ্রামে অবশ্যই দেখেছেন এবং রিয়াজ আলীর সঙ্গে অনেক ভিডিওতে অধিক আছে ।ছোট থেকেই একটু চঞ্চল স্বভাবের ছিল আর তার সাথে সে অনেকটা দুষ্ট ছিল।

ছোট থেকেই তার মা তাকে ভালবাসতেন সবাই। সে অনেক মোটা ছিলো ছোট বেলায়। সে সব সময় জেম ফুট খেতে পছন্দ করতো। এবার আপনি বলুন কোন ছেলে যদি ছোট থেকেই এসব খাবার খেতে ভালোবাসে তাহলে সে কি মোটা হবে না অবশ্যই মোটা হবে।রিয়াজ পড়াশোনা করতে S H M D পাবলিক স্কুলে।স্কুলে অনেকেই মোটা বলতো তাকে। টিকটক করার জন্য তাকে কিন্তু অনেক ট্রল করা হতো আরো বেশী শুরু হয় তখন থেকে যখন রিয়াজ আলীর মিউজিক ভিডিও বানাতে শুরু করে।

তারপর নিয়ে সিটিতে ভিডিও বানিয়ে নিজেকে হিরো হিরো ভাব দেখানো সেটা তার স্কুলের ছেলেমেয়েরা ছেড়ে দিতে পারে না। তাই আজকে আর বিচিত্র করত কিন্তু রিয়াজ একটা ছেলে স্কুলে কাউকে কিছু না বলে সবকিছু মুখ বুজে সহ্য করে ডাইটিং শুরু করে ।আর মনে মনে এটাই ভেবে নেই যে এদেরকে মুখে নয় কাজের সাথে জবাব দিয়ে দেখাতে হবে।দীর্ঘ নয় মাস ডায়েট ফলো করে রিয়াজ একটা আকর্ষণ করার মত অনুভব তৈরি করে ।যার ফলস্বরুপ  কোটি কোটি ফলোয়ার হয়েছে ।রিয়ার যখন ছোট ছিল তখন তার একটাও মেসেজ দিলি ভিডিও ভাইরাল হবে কিন্তু কয়েক মাস পর সুন্দর একটা ভিডিও পোস্ট করে সেটা ভাগ্যবশত ভায়রাল হয়ে যায়।

আর মাত্র এক সপ্তাহের ওয়ান পয়েন্ট ২ মিলিয়ন লাইক পায় ভিডিওতে আর তার সাথে সাথে ৯৮৬ ঞাজার ফলোয়ার পেয়ে যায়। তার অ্যাকাউন্টে তারপর থেকে আরও কয়েকটি ভিডিও ভাইরাল হয় ।যার কারণে রিয়াজের ফলোয়ার রাতারাতি বারতে থাকে। আর মাত্র তিন মাসে 5.3 এর ফলোয়ার পেয়ে যায়। তার নিজের একাউন্টে তাছাড়া কেউ মানুক না মানুক রিয়াজ টিম হিরো সেভেন এর সঙ্গে আলাপ করে তখন থেকে তারপর আরো বেড়ে যায় ।এদিকে নেহা কাক্কার টনি কাক্কার এরকম এক্সপ্রেশন ভিডিও দেখে তাদের স্টুডিও থেকে ডাকে আর যখন থেকে নেহা কাক্কারের চোখ পড়েছে তখন থেকে রিয়াজের সব স্বপ্ন পূরণ হতে থাকে।

রিয়াজ আলি নিউ পিক ও ফটো

রিয়াজ আলি পিক

রিয়াজ সর্বপ্রথম মিট করে কলকাতায়।আপনি জানলে চমকে যাবেন যে মাত্র এই টুকু বয়সের ছেলে তাকে মুম্বাই থেকে এক ধনি পরিবার থেকে রিয়াজ আলী বিয়ের প্রস্তাব আসে ।তার মায়ের কাছে কলকাতা ইভেন্টে একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি রিয়াজের মাকে বলে রিয়াজের বিয়ের ব্যাপারে কিন্তু রিয়াজের মা একবারে মানা করে দেন। তিনি বলেন আমার ছেলের অনেক স্বপ্ন আছে ।যেগুলো সে নিজেই পূরণ করবে ।তাই তাকে এই বয়সে বেঁধে ফেলার আমার কোন অধিকার নেই।

রিয়াজ আলি পিক

তারপর নেহা কাক্কার আর তার প্রাণ কোম্পানিতে আজকে পুরোপুরি ভাবে চলে আসতে বলে তার স্বপ্নের শহর ছেড়ে। তারা চলে আসে আর সেখানেই থাকতে তার নতুন জীবন। শুরু করে এই থেকে রিয়াজের টিকটক এর ফলোয়ার ঝড়ের গতিতে বাড়তে থাকে। ঠিক তার কিছুদিন পর টনি কাক্কার মিউজিক ভিডিও অফার করেছে। তার নামের সাথে যার নাম ছিল সবার চেয়ে মাত্র কয়েকদিনের 100 মিলিয়ন পার হয়ে যায় ইউটিউবে ফলোয়ার। এখন বর্তমানে এই গানের 230 মিলিয়ন ভিউজ পেয়েছেন ইউটিউবে।

রিয়াজ আলির বয়স কত

তারপর আর একটা মিউজিক ভিডিও করার চান্স পাই। যার নাম ছিল বাহারান ওটাতে নিয়ে চলেছিল রিয়াজ আলী আর কমেন্ট করে তার এক মাস পর রিয়াযের আরও একটা অ্যালবাম  আছে আনুশকা সেনের সাথে ।যার নাম ছিল সুপারস্টার যেটা এখন ইউটিউবে দুইশো ত্রিশ মিলিয়ন থেকেও বেশি ভিউ আছে ।তার কিছুদিন পরই আছে আরও একটি মিউজিক ভিডিও গান। আরো একটি ভিডিও আপলোড করেছিল যার নাম ছিল চকলেট।

আপনি কি বলতে পারবেন তাদের দুজনের জুড়ি টা বেশি পছন্দ করি নিচে কমেন্টে যানান আপনার মতামত।যার নাম ছিল বুঝছেন এবার বুঝতে পারছেন মাত্র 17 -18 বছরের একটি ছেলে তার কতটা পপুলার হাসিল করেছে তার সুন্দর এক্সপ্রেশন ডিউটি দিয়ে। এটা মনে রাখবেন মাত্র দেড় বছরে 8 থেকে 10 টা কাজ করার সুযোগ সবাই পারেনা। যাইহোক এবার একটু বলে রিয়াজ যখন তখন একসাথে ফটো শুট করে কিন্তু একজন মেয়ে তার বাধা অতিক্রম করেনি রিয়াজকে জড়িয়ে ধরে আর তার গালে একটা কিস করে এই কিস করার ভিডিও টা ইন্টারনেটে খুব ভাইরাল হয়েছেন । অনেকে বলেছিল কিন্তু আসলে ওটা জাস্ট একটা তার ফ্যান ছিল বাকি কিছু না রিয়াজকে নিয়ে যত ভুল বলা হবে।

রিয়াজ আলি সম্পর্কে যতো টুকু তথ্য জানতে পরেছি সে টুকু তথ্য আপনাদের সাথে সেয়ার করেছি।এর মধ্যে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে কমেন্ট বক্স এ জানান।

আরো পড়ুন:

সামিরা খান মাহি নিউ টিকটক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *