১০+ টি ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার এর নাম ও উপকারিতা,সম্মানিত পাঠক, আজকে আমরা আপনাদের ভিটামিন ডি জাতীয় খাবারের নাম এবং এই ভিটামিন ডি এর উপকারিতা আপনাদের জানাবো। যাদের শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি রয়েছে এবং কিভাবে আপনি বুঝবেন যে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে সে সকল বিষয়ে আপনাদের কিছু টিপস দেওয়া হবে। যাতে আপনি এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে বুঝতে পারেন যে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে।
আরো পড়ুন: ভিটামিন ই ক্রিম ব্যবহারের ১০ টি নিয়ম ও উপকারিতা
ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার এর নাম
ভিটামিন-ডি একটি ফ্যাট সলিউবল সিকুস্টারয়েড। এর কাজ হচ্ছে দেহের অন্ত্র (ইনটেসটাইন) থেকে ক্যালসিয়ামকে শোষণ করা; এটি আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম এবং ফসফরাসকেও দ্রবীভূত করে। ভিটামিন-ডি নিয়ে আগে এত কথা না হলে বর্তমানে এ বিষয় নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। পুষ্টিবিদরা প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন-ডি জাতীয় খাবার রাখার পক্ষে জোর দিচ্ছেন।
- ডিমের কুসুম
- দই
- ওটমিল
- মাশরুম
- দুধ
- মাছ
- সুরক্ষিত কমলার জুস
- অঙ্গপ্রত্যঙ্গ জাতীয় খাবার
ডিমের কুসুম
ডিমের কুসুমে রয়েছে ভিটামিন ডি। তবে যাদের উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে তারা ডিমের কুসুম খাবেন না। এর ফলে আপনার উচ্চ রক্তচাপ এর ফলে হার্টের সমস্যা হতে।
দই
দই হচ্ছে দুগ্ধ জাতীয় খাবার। যার মধ্যে ভিটামিন ডি রয়েছে। প্রতিদিন এক চামচ পরিমাণ দই খেলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
ওটমিল
এই খাবারটি তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। প্রতিদিন সকালে দুধের সাথে এই খাবারটি মিশিয়ে খেলে আপনার শরীরের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করবে।
মাশরুম
মাশরুম একটি ছত্রাক জাতীয় সবজি। যার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি। আপনি এই মাশরুম সালাত পানি কিংবা বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খেতে পারেন। যার ফলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি ঘাটতি পূরণ করবে।
দুধ
দুধ খুবই পুষ্টিকর সম্পন্ন একটি খাদ্য। দুধে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস হালকা গরম দুধ খেলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে।
মাস
বিভিন্ন ধরনের মাছে রয়েছে ভিটামিন ডি। বিশেষ করে চর্বিজাতীয় মাছ যেমন স্যালমন সামুদ্রিক টুনা মাছ এগুলোতে ভিটামিনের পরিমাণ অনেক বেশি। সপ্তাহে অন্তত 3 দিন সামুদ্রিক মাছ খেলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি পূরণ হবে।
সুরক্ষিত কমলার জুস
বাজারে যে ভালো মানের কমলা পাওয়া যায় সেগুলো ব্লেন্ডারে চেপে জুস তৈরি করে সেগুলো খেতে পারেন। এতে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি পূরণ হবে।